একজন ভালো প্রোগ্রামারের বেতন নিয়ে কখনো চিন্তা করতে হয় না। আপনি একজন ভালো প্রোগ্রামার হতে পারলে টাকা আপনার পিছে পিছে দৌড়াবে, আপনাকে টাকার পিছে দৌড়াতে হবে না।
সাইন আপ করে, আপনি আমাদের শর্তাবলী এবং আমাদের গোপনীয়তা নীতি সাথে read more সম্মত হন।
৭। আপনার গাড়িটি ভাড়ায় পরিচালনা করুন
উদাহরণস্বরূপ যদি বলি একটি চাকরির একটি নির্দিষ্ট বেতন থাকে হয়তোবা ভালো কাজ করলে দুই এক হাজার টাকা বেশি পাওয়া যায়। কিন্তু অনলাইনে ব্যাপারটা এমন নয়।
এফিলিয়েট লিংক পাওয়ার জন্য আপনাকে এফিলিয়েট ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ওয়েবসাইট দেখিয়ে আবেদন করতে হবে। এফিলিয়েট লিংক এর জন্য আবেদন করার পর, তারা আপনার ওয়েবসাইট রিভিউ করে দেখবে, যে তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী আপনার ওয়েবসাইট এফিলিয়েট লিংক ব্যবহারের উপযোগী কিনা।
বাংলাদেশে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় আরো যেসব পদ্ধতিতে:
ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট হল এমন ধরণের কাজ যা একজন এসিস্ট্যান্ট এর কাজের মতই কিন্তু পার্থক্য হল ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ ঘরে বসেই করা যায়। ঘরে বসে চাকরি করা যায় ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট হিসেবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: এফিলিয়েট লিংক ব্যবহার বা এফিলিয়েট মার্কেটিং নিজস্ব ওয়েবসাইট ছাড়াও করা যায়। আপনি ইচ্ছা করলে সোশ্যাল মিডিয়া বা কিছু ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরীর প্ল্যাটফর্ম কেউ ব্যবহার করতে পারেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য। তবে নিজের ওয়েবসাইটে করা ভালো।
আবার পন্যের ছবি দেবার পাশাপাশি আপনাকে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতে হবে পন্যের নামের।
আপনি যদি এস ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট পোস্ট লিখতে পারেন, বা শিখতে পারেন, তাহলে আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন।
কিছু কিছু আন্তর্জাতিক ই-কমার্স ওয়েবসাইট যেমন আমাজন যা সবচেয়ে বিখ্যাত ই-কমার্স ওয়েবসাইট তা বাংলাদেশ থেকে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম অনুমোদন করে না।
আপনার যদি মোটরসাইকেল অথবা কার থেকে থাকে, তাহলে পাঠাও, উবার, ওভাই, সহজ প্রভৃতি রাইডিং সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সহজ আয়ের একটা বিশাল সুযোগ লুফে নিতে পারেন। এসব রাইডার ভিত্তিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে সাইন আপ করে আপনি অনলাইন আয়ের একটি মাধ্যম হিসেবে অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারেন। এমন আরো অনেক অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান থেকে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করা বেশ সহজ বটে। এছাড়া আপনি যদি সাইকেল দাম দিয়ে কিনে ফেলে রেখেছেন- এমন হয় তাহলে খুব সহজেই ফুড ডেলিভারি করে ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারেন।
ইমেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়ার ফলে তারা আপনার নতুন পণ্য সম্পর্কে জানতে পারবে।
এজন্য আপনাকে ন্যাশনাল আইডি কার্ড আপনার ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট ইত্যাদি কিছু কাগজপত্র লাগবে যার ফলে তারা আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করবে এবং আপনি বিদেশ থেকে ফিলান্সিং করে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন।